প্রথমার্ধ ছিল গোল শূন্য। বেশ কয়েকবার গোলে সুযোগ তৈরি করে বল দখলে রেখেও গোলের দেখা পায়নি চেলসি। তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই লিড নেয় ব্লুরা। এরপরের গল্প শুধুই ব্রেন্টফোর্ডের।
দারুণ ভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৫০ থেকে ৬০, এই ১১ মিনিটে ৩ গোল করে চেলসিকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয় ব্রেন্টফোর্ড। ৫০ মিনিটে জার্মান মিডফিল্ডার ভিতালি জানেল্টের গোলে সমতায় ফেরে ব্রেন্টফোর্ড। এরপর ৫৪ মিনিটে ক্রিস্তিয়ান এরিকসেন এবং ৬০ মিনিটে নিজের জোড়া গোল পূরণ করেন জানেল্ট। শেষ দিকে ৮৭ মিনিটে ইয়োনে ভিসার গোলে বড় জয় নিশ্চিত হয় ব্রেন্টফোর্ডের। শনিবার (২ এপ্রিল) রাতে স্ট্রামফোর্ড ব্রিজে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে ৪-১ গোলে হেরে গেছে চেলসি।
ব্রেন্টফোর্ডের হয়ে জোড়া গোল করেন জানেল্ট এবং বাকি দুই গোল এরিকসেন ও ভিসার। চেলসিকে এগিয়ে নিয়েছিলেন অ্যান্তনি রুদিগার। ঘরের মাঠে বড় ব্যবধানে হারলেও গোটা ম্যাচ জুড়েই আক্রমণ চালিয়েছে চেলসি।
৭১ ভাগ বলের দখলের পাশাপাশি ২১টি শট নিয়ে মোটে একবার লক্ষ্যভেদ করতে পেরেছে থমাস টুখেলের দল। অন্যদিকে ২৯ ভাগ বলের দখল ও ১৭ শট নিয়ে চার বার লক্ষ্যভেদ করে ব্রেন্টফোর্ড। ২৯ ম্যাচে ১৭ জয়, ৮ ড্র ও চার হারে ৫৯ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় স্থানেই থাকল চেলসি। ৩১ ম্যাচে ৩৩ পয়েন্ট নিয়ে ১৪তম অবস্থানে ব্রেন্টফোর্ড। ৩০ ম্যাচে ৭৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ম্যানচেস্টার সিটি এবং ৭২ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে লিভারপুল।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।